মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-এর উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীন পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাদেমির বার্ষিক পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে এদিন ছিল চাঁদের হাট। ২৫ জুন শিশির মঞ্চে ভিআইপি আসনে নাট্যব্যক্তিত্বদের বিচরণ ছিল চোখে পড়ার মতো, পাশাপাশি মঞ্চেও। শিশির মঞ্চ দর্শকাসন পরিপূর্ণ। বহু মানুষ দাঁড়িয়ে থেকে এই অনুষ্ঠানের সাক্ষী থেকেছেন।
এই এবছর নাটকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ কৃতিত্বের জন্য রাজ্যের ২০ জন অভিনেতা, অভিনেত্রী, নাট্যকার, নির্দেশক, বিকল্প ধারার নাট্যশিল্পী ও নেপথ্য শিল্পীদের পুরস্কৃত করা হয়। অনুষ্ঠানের প্রথমে মিনার্ভা রেপার্টরির ছেলেমেয়েরা রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
নাট্যব্যক্তিত্বদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ব্রাত্য বসু, মেঘনাদ ভট্টাচার্য, দেবশঙ্কর হালদার, গৌতম মুখোপাধ্যায়, সত্য ভাদুড়ি, পঙ্কজ মুন্সি ও দেবকুমার হাজরা। এবারে জীবনকৃতী সম্মান পেলেন প্রকাশ ভট্টাচার্য (নান্দীপট), প্রদীপ ভট্টাচার্য (বহরমপুর রেপার্টারি থিয়েটার) ও সাধনা মুখোপাধ্যায় (নটধা)।
বিশিষ্ট প্রযোজনা হিসাবে পুরস্কার পেল দমদম শব্দমুগ্ধ নাট্যকেন্দ্রর পূর্ণাঙ্গ নাটক স্যাফো চিত্রাঙ্গদা। স্বল্পদৈর্ঘ্যের প্রযোজনার জন্য পুরস্কার পেল বারাসাত রমেশপল্লি নাট্য সংস্থার ঘাসফুলের কবি। বিশিষ্ট পরিচালক হিসাবে পুরস্কার পেলেন অনীশ ঘোষ (পূর্ণদৈর্ঘ্য, ঝড়ের চূড়োয়, শোহন ) ও উৎপল ফৌজদার (স্বল্পদৈর্ঘ্য, মিথ্যুক, )। পূর্ণদৈর্ঘ্যের নাটকের সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেলেন অর্ণ মুখোপাধ্যায় ( ভিট্টন, পঞ্চম বৈদিক) ও সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন বিন্দিয়া ঘোষ( মুক্তিবন্দ,হ জ ব র ল)। স্বল্পদৈর্ঘ্যের নাটকের বিশিষ্ট অভিনেতার পুরস্কার পেলেন সুমন্ত রায় (খোকাদা, অশোকনগর প্রতিবিম্ব) ও বিশিষ্ট অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন অনসূয়া মুখোপাধ্যায় (অর্ধেক আকাশ, দক্ষিণেশ্বর কোমল গান্ধার)। বিশিষ্ট চরিত্রাভিনেতার পুরস্কার পেলেন সুমিত কুমার রায় (পূর্ণদৈর্ঘ্য, মিঃ রাইট, অশোকনগর নাট্যমুখ), আর স্বল্পদৈর্ঘ্যর জন্য পেলেন বুদ্ধদেব দাস (করাঞ্জলি, হাতিবাগান সংঘারাম)। বিশিষ্ট চরিত্রাভিনেত্রীর পুরস্কার পেলেন সীমা ঘোষ (পূর্ণদৈর্ঘ্য, নাগনাগিনী কথা কসবা অর্ঘ্য)। স্বল্পদৈর্ঘ্যের জন্য পেলেন আশাবরী গুপ্ত (অথঃ চ অনাম্নী, মালদা অন্যরঙ্গ)। নাটককার হিসাবে পুরস্কার পেলেন হর ভট্টাচার্য (পূর্ণদৈর্ঘ্য, চৈতন্য, গয়েশপুর সংলাপ) ও সঞ্জয় ভট্টাচার্য (স্বল্পদৈর্ঘ্য,অদেখা অন্ধকার, মহিষাদল শিল্পকৃতি)। নাটকের বিশিষ্ট কারিগরি শিল্পী আলোক পরিকল্পক হিসাবে পুরস্কার পেলেন পৃথ্বীশ রাণা (পূর্ণদৈর্ঘ্য, বিনয়ের জীবন, বারাসাত রমেশপল্লী নাট্য সংস্থা ) ও আবহ পরিকল্পক অভিজিৎ আচার্য (স্বল্পদৈর্ঘ্য, মহেশ, পঃবঃ নাট্য আকাদেমি আয়োজিত কর্মশালা ভিত্তিক প্রযোজনা )। বিকল্প ধারার নাট্যশিল্পী হিসাবে পুরস্কার পেলেন রণেন চক্রবর্তী (মূকাভিনয়)।
Undeniably believe that which you said. Your favorite justification seemed to be on the web
the easiest thing to be aware of. I say to you, I definitely get annoyed while
people think about worries that they plainly don’t know about.
You managed to hit the nail upon the top and defined out the whole thing
without having side effect , people could take
a signal. Will likely be back to get more. Thanks
❤️
সকলকে অনেকানেক শুভেচ্ছা জানাই।